ফেসবুক ভেরিফাইড ব্লু ব্যাজ মানে Facebook এটি নিশ্চিত করেছে যে পেজ বা প্রোফাইলটি পাবলিক ফিগার বা ব্র্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করে তার প্রামাণিক অবস্থা।

বর্তমানে ফেসবুক যোগাযোগের পাশাপাশি পণ্য প্রচারের অন্যতম একটি বড় মাধ্যম হয়ে উঠেছে। যার ফলে ফেসবুকে যাচাই করা পাবলিক ফিগার এবং প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ড উভয়ের জন্যই একটি বড় ব্যাপার। এছাড়াও'ব্লু ব্যাজ' থাকার অর্থও কিছুটা সামাজিক প্রমাণের মতো অর্থ বহন করে। কেননা ব্যবসা, ব্র্যান্ড এবং জনসাধারণের ব্যক্তিত্ব সবাই যাচাই করতে এজন্য চায় যে, এটি কতটা বিশ্বাসযোগ্য নির্ভ৷রযোগ্য।


ফেসবুকে ভেরিফাইড হওয়ার প্রথম এবং সুস্পষ্ট কারণ হল প্রোফাইল  বিশ্বাসযোগ্যতা। আপনার অ্যাকাউন্টের পাশে নীল চেকমার্ক দেখে লোকেরা সচেতনভাবে বা অবচেতনভাবে স্বীকার করবে যে আপনি/ আপনার ফেসবুক প্রোফাইলটি অথেনটিক।  যেটা আপনার আইডির সত্যতা বহন করে।

আমরা সবাই এটা চাই যে, আমাদের আইডি টা যেনো ফেসবুক ভেরিফাইড করে দেয় তবে একটি আইডি ফেরিফাইড এর জন্য যা যা ট্রিকস অবলম্বন করতে হয়, তা আমরা ম্যাক্সিমাম মানুষ- জানিনা। তাই আমরা আমাদের আইডিতে বা ফেসবুক পেজে নীল কালারের এই  ব্লু বেজ ভেরিফিকেশন  পাই না। ফলে এপ্লাই করেও অনেকের কোনো লাভ হয় না। তাই আমি আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের ফেসবুক আইডি বা পেজ ব্লু ব্যাজ ভেরিফাইয়ের নিয়ম/ট্রিকস নিয়ে আলোচনা করবো।


How to Verify Facebook Account/ Facebook Pages:

প্রধান যে নিয়ম গুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে এর ভিতর প্রথম টা হলো আপনাকে আপনার আইডিতে এমন কিছু পোস্ট করতে হবে,যা কোনো কপিরাইট এর আন্ডারে না পড়বে না । যেমন অন্যের আইডি বা গুগল থেকে কোনো কিছু কপি বা ডাউনলোড করে এনে নিজের আইডি তে পোস্ট করে দিলেন। এতে কখনো ফেসবুক ভেরিফাই ব্যাজ পাবেন না।

এবার ফলোয়ারের সংখ্যার দিকে আসা যাক, অনেকে ৬-৭ হাজার  ফলোয়ারের মধ্যেও তাদের ফেসবুক আইডি বা পেজ ভেরিফাইড করতে পেরেছে। যেহেতু তাদের সম্ভব হয়েছে তাহলে আপনাকে ১ লক্ষ৪ লক্ষ ফলোয়ারের কোনো প্রয়োজন হবে না ফেসবুক আইডি বা পেজ ভেরিফাইড এর জন্য। এটা নিয়ে ডিসিশন আর ইনডিসিশন এর মাঝখানে থাকার দরকার নেই।

আপকামিং